বিগত বেশ কিছু বছর বিদ্যালয় গুলো দুর্গাপুজো থেকে ভাইফোঁটা পর্যন্ত পুজাবকাশ থাকতো। এবছর সরকারি নির্দেশিকা অনুযায়ী ১২তারিখ থেকে খুলেছে স্কুল। তবে পড়ুয়াদের এখনো পর্যন্ত পর্যাপ্ত উপস্থিতি বিদ্যালয়গুলিতে লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। শুক্রবার রায়গঞ্জ সদর চক্রের গার্লস প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দেখা গেল শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি যথেষ্টই ভালো। পড়ুয়ারাও খুশি স্কুল খুলে যাওয়ায়।
ওই স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক গৌরাঙ্গ চৌহান জানান- স্কুল খুলেছে সরকারি নির্দেশিকা মেনেই, শিক্ষার্থীদের জন্য ডিজিটাল ক্লাসরুম ও লাইব্রেরী করায় লেখাপড়ার বিষয়ে বিদ্যাল়টিগুলিতে আসার বিষয়ে আগ্রহ বেড়েছে পড়ুয়াদের। কিন্তু বরাদ্দকৃত মিড-ডে মিলের টাকার এখনো পুষ্টিকর খাবার কি করে শিশুদের দেওয়া যায় সে বিষয়ে উদ্বিগ্ন তিনি।
বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের জন্য মূল্যসূচক অনুযায়ী অর্থ বরাদ্দ বৃদ্ধি পেলে যে পরুয়াদের খাবারের মানের উন্নতি ঘটবে তা বলাই বাহুল্য।
রায়গঞ্জ থেকে প্রবাল সাহার রিপোর্ট, টাইমস ফোর্টিন বাংলা।