প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় ঘর পাইয়ে দেওয়ার নামে গ্রামবাসীদের কাছে টাকা চাইছেন এক তৃণমূল নেতা বলে ভাভিযোগ। কয়েকদিন আগেই বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের এক ভিডিও টুইটে শুরু হয় রাজনৈতিক তরজা।
সেই ভিডিও টুইটে সুকান্ত মজুমদার বলেন, মালদার মালতীপুর বিধানসভা কেন্দ্রের এক ব্যক্তির কাছে ঘর পাইয়ে দেওয়ার নাম করে টাকা চাইছে এলাকার এক তৃণমূল নেতা চন্দন সাহা। এরপর থেকেই সেই নেতাকে আর পাওয়া যাচ্ছিল না।। কয়েকদিন কাটার পর অবশেষে সেই তৃণমূল নেতা হাজির হন সংবাদ মাধ্যমের সামনে। তিনি সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এবং তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হয়েছে বলেও তিনি দাবি করেন।
অন্যদিকে সেই ভিডিওতে অপরদিকে থাকা মালতিপুর বিধানসভা কেন্দ্রের অধীন সামসী কান্ডারান এলাকার বাসিন্দা বেনিফিশিয়ারি বৃদ্ধ বিনোদ রায় বলেন, চন্দন সাহা তার কাছ থেকে টাকা চেয়েছিল ঘর পাইয়ে দেওয়ার নামে। তিনি টাকা দিতে অস্বীকার করেছেন আর তা নিয়েই তার সঙ্গে শুরু হয়েছিল বচসা ।
ওই বৃদ্ধের পুত্রবধূও একই কথা বলেন।
সাংবাদিক সম্মেলনে সুকান্তবাবু দাবি করেন, তৃণমূলের কাজই হল তোলা আদায় করা এবং এই দলটা তোলাই তোলে।
অন্যদিকে তৃণমূলের রাজ্য কমিটির সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী বলেন- না জেনে বুঝে সুকান্তবাবুরা এইসব কথা বলছেন তারা এফআইআর করছেন না কেনও।
পাল্টা জবাবে সুকান্ত মজুমদার বলেন, এফআইআর করলে কি পুলিশ ব্যবস্থা নেবে? সেটাই সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।
ফোর্টিন টাইমলাইন, মালদা।