Malda & Uttar Dinajpur: সুরক্ষা কবচ কর্মসূচিতে গিয়ে মানুষের অভিযোগ শুনলেন বিধায়করা

আরও পড়ুন

রবিবার মালদহ ও উত্তর দিনাজপুরের বিভিন্ন এলাকায় তৃণমূলের ‘দিদির সুরক্ষা কবচ’-এর ‘অঞ্চলে একদিন’ কর্মসূচিতে এই দৃশ্যই দেখা গিয়েছে। এদিন মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুরের কুশিদায় ওই কর্মসূচিতে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েন চাঁচলের বিধায়ক নীহাররঞ্জন ঘোষ। কাটমানি দিয়েও ঘর মেলেনি বলে বিধায়কের কাছে অভিযোগ জানান অনেকেই। তখনই বিধায়ককে অভিযোগ জানাতে বাধা দেওয়ায় অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের নেতাদের বিরুদ্ধে। ওই অভিযোগকে কেন্দ্র করে এলাকার বাসিন্দাদের একাংশের সঙ্গে তৃণমূল নেতাদের ধ্বস্তাধ্বস্তি বেঁধে যায়। অন্যদিকে, এদিন রাজ্যসভার সাংসদ মৌসম নুর রতুয়া ২ নম্বর ব্লকের আড়াইডাঙা, রাজ্যের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প প্রতিমন্ত্রী তজমুল হক চাঁচল ২ ব্লকের ভাকরি, মালতীপুরের বিধায়ক তথা মালদহ জেলা তৃণমূল সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সী পুরাতন মালদহের মহিষবাথানি ও মালদহ জেলা পরিষদের সভাধিপতি রফিকুল ইসলাম কালিয়াচক ৩ নম্বর ব্লকের ভগবানপুর পঞ্চায়েত এলাকায় ওই কর্মসূচি পালন করেছেন। এদিন উত্তর দিনাজপুরের ইটাহারের ছয়ঘরা পঞ্চায়েতের বিভিন্ন এলাকায় ওই কর্মসূচি পালন করেন ইটাহারের তৃণমূল বিধায়ক মোশারফ হোসেন।কর্মসূচি চলাকালীন মোশারফ একটি অঙ্গনওয়াড়িকেন্দ্রে ঢুকে সেখানে শিশু ও মহিলাদের পুষ্টিদান প্রকল্পে খাবারের মান খতিয়ে দেখেন।তরকারি রান্নার আনাজ-সহ খাবার তৈরির বিভিন্ন উপকরণ তিনি হাতে নিয়ে খতিয়ে দেখেছেন। বাড়ি বাড়ি রাজ্য সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের প্রচারের পদযাত্রায় এদিন মোশারফের সঙ্গে শামিল হয়েছিলেন বহু মানুষ। গোয়ালপোখর ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের বেলন পঞ্চায়েত এলাকায় এ দিন ওই কর্মসূচিতে শামিল হন জেলা তৃণমূল সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়াল, চাকুলিয়ার তৃণমূল বিধায়ক মিনহাজুল আরফিন আজাদ।এলাকার মহিলাদের একাংশ কানাইয়াকে রাস্তার ধারে একটি প্লাস্টিকের চেয়ারে বসিয়ে হাসিমুখে তাঁকে লক্ষ্মীর ভান্ডার, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পে পাকাবাড়ি-সহ বিভিন্ন সরকারি পরিষেবা না পাওয়ার অভিযোগ জানান। বহু মানুষ প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পে পাকাবাড়ি ও একশো দিনের প্রকল্পের মজুরি না পাওয়ার অভিযোগও জানান। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে বলে জানা গেছে।

ফোর্টিন টাইমলাইন, ইটাহার ও মালদা।

- Advertisement -

সম্পর্কিত খবর

- Advertisement -

ট্রেন্ডিং

close