গত ২১ এপ্রিল পুলিশকে দেওয়া ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেল টাইমস ফোর্টিন বাংলা। যার মধ্যে লেখা রয়েছে –
সংরক্ষিত সামগ্রী : পোস্টমর্টেম পরীক্ষার ভিডিওগ্রাফি সম্বলিত মাইক্রোচিপ
২. ওয়েটিং পদ্ধতি,
৩. শিশিতে সংরক্ষিত রক্ত, সংরক্ষক হিসাবে ব্যবহার করা হয় এনএএফ
৪. ভালভো ভ্যাজাইনাল সোয়াব এবং যেখানে শুক্রাণু, এসটিডি রোগজীবাণু বা অন্য কোনও বিদেশী দেহ সনাক্তকরণের জন্য,
৫. এর বিষয়বস্তু-সহ পেট, লিভারের অংশ এবং প্রতিটি কিডনির লংডুফাইনাল অর্ধেক অংশ সাধারণ লবণের এস এস এবং নিয়ন্ত্রণ দ্রবণ সঠিকভাবে সংরক্ষিত, প্যাক করা, সিল করা এবং সিই-র জন্য ফরেনসিক ল্যাবরেটরি অফ সাইন্স এফ এস এল-এ লেবেল করা এবং সংশ্লিষ্ট থানা-র কাছে হস্তান্তর করা হয়।
মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে মেডিকেল অফিসারের বক্তব্য –
বিঃ দ্রঃ ক্ষতের ক্ষেত্রে লক্ষ্য করুন যে ক্ষতগুলি আত্মহত্যার বা অন্যথায় আত্মহত্যার কোনও ইঙ্গিত রয়েছে কিনা।
উল্লিখিত হিসাবে বিষাক্ত পদার্থ খাওয়ার প্রভাবের কারণে মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে। তবে সংরক্ষিত নমুনার এফএসএল রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত বিষের প্রকৃতি সম্পর্কে মতামত মুলতুবি রাখা হয়েছে। যে তিনজন চিকিৎসক মতামত দিয়েছেন তারা হলেন –
ভাস্করজ্যোতি দেবনাথ এমডি (এফএম)
ফরেনসিক মেডিসিন ও ট্যাক্সিকোলো বিভাগের সহকারী অধ্যাপক চিকিৎসক
ডাঃ . দীপঙ্কর সরকার, আরএমও – কাম- ক্লিনিক্যাল টিউটর, জিএন্ডজি, রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজ।
ডাঃ . সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় (এমএস) সহযোগী অধ্যাপক চিকিৎসক
দিনের আলোতে পোস্টমর্টেম করা হয়েছে আলোকসজ্জা এবং ভিডিও রেকর্ডিং করেছেন পুলিশের অনুমোদিত ভিডিওগ্রাফার মি. ব্রজগোপাল দে সরকার পিতা মৃত নলিনী প্রসাদ দে সরকার, অশোকপল্লি, রায়গঞ্জ, উত্তর দিনাজপুর।
তবে ফরেনসিক ল্যাবরোটরি থেকে চূড়ান্ত রিপোর্ট না আসার অপেক্ষায় সকলেই।
উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জ থেকে উত্তম পালের রিপোর্ট, টাইমস ফোর্টিন বাংলা।