Uttar Dinajpur : গোয়েন্দাদের জেরা শেষে শিবস্মরণে বিধায়ক

আরও পড়ুন

টানা ৩০ ঘন্টা কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বাহিনীর জেরা কিন্তু কোনও মুখের কথা নয়। এমনই তীব্র মানসিক যন্ত্রনা পোহাতে হয়েছে রায়গঞ্জের বিধায়ক কৃষ্ণ কল্যাণীকে। দু’দিন বিশ্রাম নিয়ে শনিবার সাত সকালে হাজির হয়েছেন তার পৈতৃক বাড়ি বন্দরের আদি শিব মন্দিরে। তার পুজো দেওয়ার পরে খুশি এলাকার মানুষও। তাদের ধারণা শিব ঠাকুরের মন্দিরে পুজো দানের ফলে যাবতীয় ফারা থেকে মুক্ত হয়ে গেলেন বিধায়ক।

উল্লেখ্য, গত বুধবার সকাল ৮টায় রায়গঞ্জের নেতাজি সুভাষ রোড লাগোয়া হাজারীলাল পেট্রলপাম্পের পেছনে থাকা বিধায়কের বাসভবনে হানা দেয় আয়কর এবং ইডি কর্তারা। নাগারে ৩০ ঘন্টা জেরা চালিয়ে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের দল সুদর্শনপুরের বিধায়কের কর্পোরেট অফিস ছাড়ে। টানা জেরা শেষে দুদিন বিশ্রামের পর স্থানীয় বন্দরের শিব ঠাকুরের মন্দিরে পুজো দেওয়ায় মানসিক তৃপ্তিও পেয়েছেন বিধায়ক।

প্রসঙ্গত, কৃষ্ণ কল্যাণীর পৈতৃক বাড়ি রায়গঞ্জের বন্দরে। এদিন তার সঙ্গে পুজো দিতে আসেন তার জ্যাঠতুতো দাদা তথা ১৮নম্বর ওয়ার্ড কো অর্ডিনেটর প্রদীপ কল্যাণী, প্রসেনজিৎ ওরফে চ্যাপেল সাহা-সহ অন্যান্যরা। বন্দরের আদি শিব মন্দিরটি অত্যন্ত জাগ্রত বলেই এলাকার মানুষ মানেন। তাই সেখানে ভক্তিভরে পুজো দিলেন বিধায়ক তথা বিশিষ্ট শিল্পপতি কৃষ্ণ কল্যাণী। নতুন উদ্যমে আবার শুরু করতে চলেছেন ব্যবসা, রাজনীতি, মনবসেবা। তার আগে এই মন্দিরে পুজো দিয়ে শারীরিক ও মানসিকভাবে সতেজ হয়ে নিলেন বলে জানিয়েছেন কৃষ্ণ কল্যাণী।

উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জের বন্দর আদি শিব বাড়ি থেকে নিজস্ব প্রতিনিধির রিপোর্ট, টাইমস ফোর্টিন বাংলা।

- Advertisement -

সম্পর্কিত খবর

- Advertisement -

ট্রেন্ডিং

close