Uttar Dinajpur : বিজেপি-র নির্বাচনী ৱ্যালি-কে টেক্কার চেষ্টা তৃণমূলের

আরও পড়ুন

আগামী ৮ জুলাই রাজ্যজুড়ে এক সঙ্গে ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচন অনু্ঠিত হতে চলেছে। তাই এক মুহুর্তও সময় নষ্ট করতে চাইছে না রাজনৈতিক দলগুলি। মঙ্গলবার কালিয়াগঞ্জের ধনকৈল গ্রাম পঞ্চায়েতের বালাস গ্রামে ভারতীয় জনতা পার্টির সমর্থনে একটি ৱ্যালির আয়োজন করা হয়। ৱ্যালিতে উপস্থিত ছিলেন ২১ নম্বর জেলা পরিষদের প্রার্থী কমল সরকার, পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য শঙ্কর প্রামাণিক, গ্রাম পঞ্চায়েতের দুই প্রার্থী প্রতিমা বর্মণ,তারিনী দেবসর্মা-সহ অসংখ্য মহিলারাও। এদিন ৱ্যালিটি বালাস গ্রামজুড়ে পরিক্রমা করে। জেলা পরিষদের প্রার্থী কমল সরকার বলেন, দল তার উপরেই আস্থা রেখেছে এবছরও। গত ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে ২৬ টি আসনের মধ্যে ২৫টি আসন পায় তৃণমূল। শুধু ২১ নম্বর জেলা পরিষদ আসনে জয়ী হয় বিজেপি-র প্রার্থী কমল সরকার। বিরোধী থাকায় সেভাবে এলাকার উন্নয়ণ করতে পারেননি। কিন্তু মানুষের সুখ-দু:খে সব সময়ে পাশে ছিলেন। দল তার উপরে আস্থা রেখেছে। প্রচারে বেরিয়ে যেভাবে মায়েদের সাড়া পাচ্ছেন, তাতে তার জয় নিশ্চিত।

অন্যদিকে নির্বাচনী প্রচারে পিছিয়ে নেই শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসও। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর নানান জনমুখী প্রকল্পগুলি হাতিয়ার করে কালিয়াগঞ্জ ব্লকের ধনকৈল অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় ভোট প্রচার চালান ২১ নম্বর জেলা পরিষদের তৃণমূল প্রার্থী রামদেব সাহানী। এদিন সঙ্গে ছিলেন পঞ্চায়েত সমিতির তৃণমূল প্রার্থী সুমিতি দেবসর্মা সরকার ও সাইদুল রহমান।

এবিষয়ে তৃণমূলের জেলা পরিষদের প্রার্থী রামদেব সাহানী বলেন, গ্রামগঞ্জে ভোট প্রচারে বেরিয়ে যেভাবে মানুষের সমর্থন পাচ্ছেন তাতে তার জয় নিশ্চিত। কারন, প্রতিটি বাড়িতেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর জনমুখী প্রকল্পে উপকৃত হচ্ছেন তারা পাশাপাশি গত ৫ বছরে বিজেপি-র জেলা পরিষদের সদস্য কমল সরকার কোনও রকম উন্নয়ণ করতে পারেনি। তাই মানুষ বলছে- এলাকার উন্নয়ণের জন্য তৃণমূলকেই ভোট দেবে। তাই তার জয় শুধু সময়ের অপেক্ষা।

উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জ থেকে সত্যেন মহান্তের রিপোর্ট, টাইমস ফোর্টিন বাংলা।

- Advertisement -

সম্পর্কিত খবর

- Advertisement -

ট্রেন্ডিং

close