এন্টোনি ব্লিঙ্কেন বলেন, ” প্রয়োজনের বাইরে গিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করেছে ভারত। কারন, আমেরিকা নতুন করে সম্পর্ক তৈরির অবস্থায় ছিল না। ভারত ও আমেরিকার মধ্যে কৌশলগত অভিন্নতাও রয়েছে। “
এন্টনি আরও বলেন,” আমরা যখন নতুন করে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরির পরিস্থিতিতে ছিলাম না, তখনই । ভারতের সঙ্গে কোনো দেশের সম্পর্ক তৈরী হলে তা সাধারণত দশকের পর দশক ধরে চলতে থাকে। আমেরিকা ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক তৈরী বিষয়ে কৌশলগত অভিন্নতা রয়েছে এবং অবশ্যই চীন তার অন্যতম কারন।” জানা যায়, মার্কিন সেনেটর উইলিয়াম হ্যাগারটির প্রশ্নের উত্তরে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর বলেছিলেন,” ভারত শুধু নিজেদের কথাই ভেবে চলবে এবং নিজের সারথি রক্ষা করার চেষ্টা করবে। অন্য কাউকে সন্তুষ্ট করার জন্য কোনো কাজ করবে না। স্বাভাবিকভাবে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্যে বিভিন্ন দেশের নানা বৈদেশিক নিয়মে হস্তক্ষেপ করে এবং তাদের ওপর নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করে।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর রাষ্ট্রপুঞ্জে আনা একাধিকবার ভোট দনে বিরত চলো ভারত। ভারতের নেওয়া এই পদক্ষেপ সঠিকভাবে গ্রহণ করতে পারেনি আমেরিকা। সূত্রের খবর, রাশিয়ার থেকে জ্বালানি কেনার বিষয়ে অন্যান্য দেশে বিরত থাকলেও ভারত বিরত থাকেনি। তখন, রাশিয়ার থেকে সস্তায় জ্বালানি কেনার জন্য আগ্রহ পোষণ করেছিল নয়া দিল্লি।