সারা পৃথিবীর মধ্যে ভারতেই সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয় সাপের কামড়ে। তথ্য বলছে- সর্পাঘাতের মূল কারণ হল- সিংহভাগ ভারতীয়রা মশারি ছাড়া ঘুমোন। এর ফলে ঘুমের ঘোরেই বহু মানুষকেই সাপের কামড় খেতে হয়। পাশাপাশি সাপে কামড়ানো রোগীর জন্য কি কি করণীয়, তা জানিয়ে পরামর্শ দিলেন এক সর্পপ্রেমী। রবিবার মালদা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল চত্বর এলাকায় একটি বট গাছের নিচে দাঁড়িয়ে কিছু পরামর্শ দিয়েছেন সর্পপ্রেমী নিতাই হালদার। তিনি তাঁর বক্তব্যে জানিয়েছেন-এখনও অসংখ্য মানুষ সর্পাঘাতের পর রোগী কিংবা রোগিণীর জন্য কি করণীয় সে বিষয়ে সচেতন নয়।
তিনি আক্ষেপের সুরে আরও জানান, সাপে কামড়ালে অযথা আতঙ্কিত হবেন না। নিকটবর্তী প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র, হাসপাতাল কিংবা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে যান। স্বাস্থ্যকর্মীরা ‘এন্টিভেনাম ইনজেকশন’ দিয়ে সাপেকাটা রোগীদের অনায়াসে সুস্থ করে তুলতে পারবেন। অথচ ২১ শতকে দাঁড়িয়ে মানুষ আজও সাপেকাটা রোগীদের নিয়ে ছুটছেন ওঝা কিংবা গুনিনের কাছে। এর ফলে মৃত্যু হচ্ছে অসংখ্য মানুষের। তাই সাধারণ মানুষকে সাপে কামড়ানো নিয়ে সচেতন করতেই এই জাতীয় সচেতনতা শিবির অবতারণা। সর্পপ্রেমী নিতাই হালদার এবিষয়ে আর ঠিক কি কি বলছেন শুনব-