ফের গণধর্ষণের শিকার নাবালিকা। অভিযুক্ত সোহেল আলম এবং তার ৭-৮ জন বন্ধু মিলে এমন ন্যক্কারজনক কাজ করেছে বলে অভিযোগ। নির্যাতিতার পরিবার থানায় অভিযোগ জানানোর সময় গ্রামের বিশিষ্ট মাতব্বররা বাধা দেয় বলে খবর। আরও জানা গিয়েছে সালিশি সভা করে বিষয়টি মিটিয়ে নেয়ার পরার্মশ নাকি দিয়েছিলেন তারা।
ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ির ভেমটিয়া এলাকায়। সূত্রের খবর সোমবার নাবালিকার বাড়িতে কেউ ছিল না। এই সুযোগ নিয়ে সোহেল আলম এবং তার ৭-৮ জন বন্ধু মিলে ওই নাবালিকাকে গণধর্ষণ করে তারা। এরপর তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তার পরিবারের সদস্যরা তাকে প্রথমে ধূপগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু অবস্থা আরও গুরুতর হওয়ায় তাকে জলপাইগুড়ি জেলা হাসপাতালে রেফার করে। এরপরই এমন নরকীয় ঘটনা প্রকাশ্যে আসে।
সম্প্রতি একটি ‘কল রেকর্ড’ও প্রকাশ্যে আসে (এই কল রেকর্ডের সত্যতা যাচাই করেনি Times 14 বাংলা)। সেই রেকর্ডে শোনা যাচ্ছে সোহেল বলছে সে এক নয়, তার সঙ্গে আরও ৭-৮ তার বন্ধু ছিল। কারা এই অপরাধের সঙ্গে যুক্ত তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
ফোর্টিন টাইম লাইন, জলপাইগুড়ি