বৃষ্টিপাতের অভাবে উত্তরবঙ্গে বাড়ছে প্রচন্ড বাড়ছে । তীব্র গরমে নাজেহাল হচ্ছেন মানুষ। দুপুর থেকেই তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় রাস্তাঘাট শুনশান হয়ে পড়েছে। বুধবারও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষকে ছাতা মাথায় চলাফেরা করতে দেখা গিয়েছে। এমনকি গরমে দেখা গেলো যে কেউ কেউ টুপি ও গ্লাভস পড়ে শহরগুলিতে বেরিয়েছেন কিছু মানুষ।
প্রসঙ্গত, গরমে আট থেকে আশি সকলেই নানান পানীয় ও ফলের রস খেতে ভালোবাসেন। বুধবার দুপুরে ঘরের তাপমাত্রা ছিল ৩৬° সেলসিয়াস। রাতের বেলায় তা ২৬ ডিগ্রিতে নেমে আসছে। টাইমস ফোর্টিন বাংলার এক প্রতিনিধি পৌঁছে গিয়েছিলেন রায়গঞ্জের দেবীনগরের এক ফলের রস ব্যবসায়ী বিজয় সরকারের দোকানে। তিনি সংবাদ মাধ্যমকে জানান, যে গরমে তার দোকানে ফলের রস খুব ভালোই বিক্রি হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, তিনি ফল বোঝাই করে ভ্যান চালিয়ে রাস্তার উপর দাঁড়াচ্ছেন, তা দুপুর গড়াতেই শেষ হয়ে যাচ্ছে। তিনি এই ব্যবসা করে তার তা সংসার সংসার চালিয়ে নিচ্ছেন নিরুপদ্রবেই। ফল বিক্রেতা আর কি কি বলেছেন শুনবো-
তবে স্থানীয় কৃষি দফতরের মতে দ্রুত বৃষ্টি না নামলে বোরো চাষ মার খাবে। ভেঙে পড়বে দুই দিনাজপুর, মালদার অর্থনীতি। দার্জিলিং, কার্শিয়াং এবং কালিংপং এলাকায় ঠান্ডা আবহাওয়া থাকলেও জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারেও বৃষ্টির প্রয়োজন রয়েছে। দুই দিনাজপুর মালদার কৃষকেরা অবির নলকূপ থেকে জল সেচ করে ধানের চারা রোপণ করছেন বলেই খবর। অন্যদিকে উত্তর দিনাজপুরের মানুষ বৃষ্টির আশায় ব্যাঙের বিয়ে দেওয়ার স্বপ্ন দেখছেন।