Kolkata: শোভনদেববাবুর মতো নেতাদের ফাঁসিয়ে দেওয়া হচ্ছে, বললেন দিলীপ

আরও পড়ুন

শোভন দেব বাবু ভালো মানুষ, তাঁকে ফাঁসিয়ে দেওয়া হচ্ছে। শনিবার সকালে নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃ ভ্রমণে আসেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ। সাত বিজেপি বিধায়কের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় মামলা, সোমবারে পাঁচ বিধায়ককে তলব। এমন প্রশ্নে দিলীপ বলেন –

এইসব ফালতু ঝামেলায় ফালতু বিতর্কে আমাদের পার্টির লোকেরা জড়াবে না, কিন্তু শোভনদেব বাবুর মতন লোককে এর মধ্যে ফাঁসিয়ে দেওয়া হচ্ছে তিনি কেনও এর মধ্যে পড়তে যাচ্ছেন। যার পার্টির নেতা-নেত্রী জাতীয় সংগীত জানেনই না গাইতে জানেন না পুরোটা মুখস্ত নেই তারা অন্যদেরকে রাস্তা দেখাচ্ছেন। শোভনদেববাবুর মতন ভদ্রলোক এর মধ্যে পড়ে নিজের বদনাম করছেন।

বিজেপি বিধায়করা ছিলেন না তাদের বিরুদ্ধেও এফ আই আর দেখা গেছে।

শুনেছি আমি আমার খড়্গপুরের বিধায়ক হিরণ সে ছিল না তার বিরুদ্ধেও নাম ও দেওয়া হয়েছে,এই পুরোপুরি প্রতিহিংসা পরায়ণ, যদি চক্রান্ত করতে হয় সেটাও গুছিয়ে করা উচিত। সে যোগ্যতাও এদের নেই। এই সমস্ত আলতু ফালতু কাজ করে লোক হাসানো হচ্ছে।

তৃণমূলের দাবি, বিজেপিতে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব, দিলীপ বিজেপি কিন্তু শুভেন্দু বিজেপি এবং সুকান্ত বিজেপি ফ্লপ

এইসব দিবাস্বপ্ন তৃণমূল অনেক দিন ধরে দেখছে , এদের পার্টিটা ধীরে ধীরে উঠে যাচ্ছে সেইটা দেখছে না। কে বুড়ো কে ছোড়া সেই নিয়ে লড়াই চলছে। নিজের পার্টির নেতৃত্বের বিরুদ্ধে কামান দাগছে। বিজেপিকে দেখতে হবে না, বিজেপি অনেক বড় পার্টি, কল্পনাও করতে পারবে না কত গভীরে শিকড় আছে। বিজেপির তো তিন জন নেতা আছেন। যিনি নেতা তিনি ভেতরে ঢুকে গেছেন, নতুনদের কেউ স্বীকার করছে না। এই ঝামেলা থেকে বেরিয়ে আসুন তারপর বিজেপিকে নিয়ে ভাববেন।

বিধানসভায় ও সৌজন্যতা। দিলিপের সঙ্গে দেখা করলেন না শুভেন্দু।

বিরোধী দলনেতাকে তো ওনারা সাসপেন্ড করে রেখেছেন, তাও তো উনি গেছেন তার দায়িত্ব পালন করেছেন। আমি জানি উনি যাবেন উনি জানেন আমি যাব। আমি গেছি বিধায়কদের সঙ্গে দেখা করতে প্রত্যেকবারই যাই বিধায়কদের সঙ্গে দেখা হয়েছে আমার।

কল্যাণীর এইমস নিয়োগ দুর্নীতি ফের সিআইডির তলব দুই বিজেপি এমএলএ-কে

আটজনকে ভরবেন বলেছিলেন, একজনকেও ভরতে পারবেন না। এই সমস্ত চক্রান্ত চলছে সাজানো ঘটনা মানুষও জানেন, দুই চার দিন পুলিশ দৌড়াদৌড়ি করবেন , না আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করতে পারছেন, না তৃণমূল নেতাদের রক্ষা করতে পারছেন। এর মধ্যে পড়ে পুলিশ আরো বড় হচ্ছে সেই জন্য বিজেপিকে চক্রান্ত করে কেউ কিছু করতে পারবেন না।

দক্ষিণ ২৪ পরগনার এক ব্যক্তি ১৬ সালে মৃত্যু হয় কিন্তু স্বাস্থ্য সাথীতে নাম উঠেছে ২০১৯ সালে ,২০২৩ সালে রেশনে তার নাম উঠেছে

সবই আছে এইখানে পেনশনও পাচ্ছে মৃত ব্যক্তিও পাচ্ছেন আবাস যোজনা সুবিধা ও পেয়েছেন, কিষান সম্মান নিধি ও পাচ্ছেন, বাকি যা যা হতে পারে তার নামে সব অর্ধেক ভুয়ো কার্ড, কেন্দ্রীয় সরকারের পাঠানো টাকা তৃণমূল কংগ্রেস এই সমস্ত ভুয়ো নাম দিয়ে তুলে নিচ্ছে। যদি তদন্ত হয় দেখবেন ৬২ লক্ষ রেশন কার্ড ভুয়ো বেরিয়েছে। সাড়ে ১৪ লক্ষ জব কার্ড বেরিয়েছে। পুরো ভুয়োদের সরকার চলছে।

কলকাতা থেকে নিজস্ব প্রতিনিধির রিপোর্ট, টাইমস ফোর্টিন বাংলা।

- Advertisement -

সম্পর্কিত খবর

- Advertisement -

ট্রেন্ডিং

close