হাতে বোতামটেপা মোবাইলফোন, মাথার চুল অনেকআগেই পড়ে গিয়েছে। বয়সও অনেক তথাপি তাকে পুলিশের খাতায় মামলা থাকায় ধরে আনতে হচ্ছে যাদবপুর থানায়। সেনার পোশাকে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের গিয়েছিলেন একাধিক সদস্য। অবশেষে অভিযুক্তকে আটক করল পুলিশ। অভিযুক্ত কাজি সাদেক হোসেনকে ধরে আনছে পুলিশ। এশিয়ান হিউম্যান রাইটস সোসাইটির সম্পাদক কাজি সাদেক হোসেন। তিনি বেপাত্তা ছিলেন, তাকে যাদবপুর থানার তরফ থেকে সমন পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু তিনি হাজিরা দেননি। অবশেষে তাকে আটক করেছে পুলিশ। বন্দর বা পোর্ট এলাকা থেকে আটক করেছে যাদবপুর থানার পুলিশ কর্মীরা।
তাকে বেশ কয়েকবার ডাকা হয়েছিল থানায়। এবং একবার সিআরপিসি-র ৪১এ ধারাতে তাকে নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। তারপর আজও তাকে তলব করা হয়েছিল কিন্তু তাতেও তিনি যাদবপুর থানায় আসেননি। পুলিশ অধিকারিকরা গোপন সূত্রে খবর পান, এশিয়ান হিউম্যান রাইটস সোসাইটির সম্পাদক বা জেনারেল সেক্রেটারি কাজি সাদেক হোসেন বন্দর বা পোর্ট এলাকায় রয়েছেন। সেই খবর পেয়ে পুলিশ আধিকারিকরা হানা দেয় সেখানে। সেখান থেকেই তাকে আটক করা হয়েছে কিছুক্ষণের মধ্যেই যাদবপুর থানায় নিয়ে আসা হবে তাকে। এটি যাদবপুর থানার বড় সাফল্য বলেই মনে করছে তথ্যাভিজ্ঞমহল।
কলকাতা থেকে নিজস্ব প্রতিনিধির রিপোর্ট, টাইমস ফোর্টিন বাংলা।