চুঁচুড়ার সত্যপীরতলায় ক্ষুদিরামপল্লির অঙ্গনওয়ারীতে বিষ্ঠা লাগানো পচা ডিম, দলা পাকানো অপরিষ্কার চাল , মেয়াদ উত্তীর্ণ সর্ষের তেলের ব্যবহার এসবের প্রতিবাদ করায় শিশু খাবার বন্ধ করে দিল শিশুশিক্ষা কেন্দ্রটি বলে অভিযোগ। এ বিষয়ে দুই ছাত্রীর মা যথাক্রমে আলো সাহা এবং মণিকা গায়েন কি বলেছেন শোনা যাক-
সাম্প্রতিককালে হুগলীর চুঁচুড়া পুরসভার ২২ নম্বর ওয়ার্ড-এর সত্যপীরতলার এমন ঘটনায় সরগরম হয়ে উঠল জেলার রাজনীতি। ঘটনাস্থলে চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার পৌঁছে কি বলেছেন শুনবো-
অঙ্গনওয়াড়ি নিয়ে অভিযোগের তীর যার দিকে সেই শিক্ষিকা ঝুমুর শীল কিন্তু তার বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ নসাৎ করেছেন।
তিনি জানিয়েছেন, পুরনো চাল ও মেয়াদ উত্তীর্ণ তেল দিয়ে মোটেই রান্না হয়নি, খিচুড়ির মধ্যে যে ডিম সেদ্ধ দেওয়া হয় তাতে বিষ্ঠা লেগে থাকে, ফলে অসুস্থ হতে পারে শিশুরা। সমস্ত অভিযোগই ডাহা মিথ্যে বলে জানিয়েছেন ওই শিক্ষিকা। সেইসঙ্গে তিনি বলেন, ডিম পচা বেরোলে তার কিছু করার নেই, কিন্তু সে ক্ষেত্রে তিনি শিশুর মা-দের কাঁচা ডিম নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। শিক্ষিকা ঝুমুর শীল কি বলেছেন শুনুন-
বিধায়ক স্বয়ং জানিয়েছেন- অন্যায় করলে আইন আছে, তিনি সমস্ত ঘটনা এস ডি ও কে জানিয়েছেন, এবং শীঘ্রই সমস্যার সমাধান হবে বলেও আশ্বস্ত করেছেন বিধায়ক। স্থানীয় কাউন্সিলারকে সঙ্গে নিয়ে যান বিধায়ক।স্থানীয় ২২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার বলেন, আমিও এই অঙ্গনওয়ারির দিদিমণির সঙ্গে কথা বলেছি, তিনি এবিষয়ে আমার কথাই শোনেন না। তাই আমি বিধায়ককে জানিয়েছি। এই মুহূর্তে স্থানীয় ২২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর কৃষ্ণকান্ত ঘোষ কি বলেছেন শোনাবো-
অন্যদিকে এবিষয়ে বিজেপি-র হুগলি জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক সুরেশ সাউ বলেন, বিধায়ক নাটক
করছেন। তিনি আরও বলেন, বিধায়ক প্রাণমি নেওয়া ও কাটমানি খাওয়া বন্ধ করুন, তাহলেই পড়ুয়ারা ভালো খাবার পাবে । শুনব তার কথাও-
দক্ষিণ মালদা থেকে অপূর্ব বর্মনের রিপোর্ট, টাইমস ফোর্টিন বাংলা।