মাধ্যমিকে চতুর্থ স্থান অধিকার করেছে হুগলির সাগ্নিক দে(Sagnik Dey)। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৯০। হুগলী কলিজিয়েট স্কুলের ছাত্র সাগ্নিক।
বাবা সঞ্জীব দে হুগলী কলিজিয়েট স্কুলেরই ভূগোলের শিক্ষক। মা শম্পা দে, গৃহবধূ। বাড়ি চন্দননগর ডুপ্লেক্স পট্টি রথের সড়ক-এ। তার প্রিয় বিষয় জীববিদ্যা(বায়োলজি)। ভবিষ্যতে ডাক্তার হতে চান সাগ্নিক। প্রতিদিন নিয়ম করে ৮ ঘন্টা পড়াশোনা করতেন সাগ্নিক। পড়ার পাশাপাশি ছবি আঁকতেও ভালোবাসেন সাগ্নিক। অবসর সময়ে গল্পের বই পড়ার অভ্যাসও সাগ্নিকের। ব্যোমকেশ, ফেলুদার গল্প পড়তে বেশি ভালো লাগে তার।
রাজ্যে মাধ্যমিকে অষ্টম স্থান পেয়েছেন চুঁচুড়ার বৃষ্টি পাল(Brishti Paul)। বৃষ্টি চুঁচুড়া বালিকা বাণীমন্দিরের ছাত্রী। এবার মাধ্যমিকে অষ্টম দখল হয়েছে তার।
এবারে মাধ্যমিকে বৃষ্টির প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬। দাদা ডাক্তারী পড়ছেন এনআরএস হাসপাতালে। বৃষ্টির ভালো লাগে ফিজিক্স। তবে আগামীর লক্ষ্য এখনো ঠিক করেননি তিনি। ভালো ফল হবে আশা ছিল তার, তবে একেবারে প্রথম দশে থাকবেন এতটা ভাবেননি। বাবা অমিতাভ পাল হুগলি কলিজিয়েট- এর শিক্ষক। মেয়ের লেখাপড়া নিয়ে কোনোদিন ভাবতে হয়নি বলে জানান বাবা। মা সুদীপা পাল গৃহবধু। তিনি জানান, মেয়ের যেটা ভালো লাগবে সেটাই করবে। তাকে কোনও জোর করতে চান না বাবা, মা। গান করেন, আঁকতে ভালোবাসেন চুঁচুড়া ধরমপুরের বাসিন্দা বৃষ্টি। তাদের এমন সাফল্যে খুশি ‘টাইমস ফোর্টিন বাংলা’ -সহ সমগ্র হুগলি জেলার দর্শককূল।
হুগলি থেকে পলাশ চক্রবর্তীর রিপোর্ট, টাইমস ফোর্টিন বাংলা