খিদের জ্বালা যে বড় জ্বালা! তাই জীবনের শেষ অঙ্কে পৌঁছেও অশীতিপর বৃদ্ধকে বাঁশ দিয়ে কুলো, ঝুড়ি বানিয়ে সংসার চালাতে হচ্ছে। তিনি দড়ি দেওয়া ইজের প্যান্ট পড়ে কৈশোর বয়স থেকেই বাবার সঙ্গে ডালি বানাতেন। তবে একবার রায়গঞ্জের বিধায়কের কাছ থেকে সামান্য সাহায্যও পেয়েছেন। কিন্তু তার প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
অন্যদিকে সামনেই ছট পুজো, ব্যস্ত রায়গঞ্জের সুভাষগঞ্জের কুলো, ঝুড়ি তৈরির শিল্পীরা। কুলো,ঝুড়ি তৈরি করে যারা জীবিকা নির্বাহ করেন তাদের কাছে মেলা বাদে এই উৎসবটিই বছরভর আয়ের অন্যতম উৎস। রায়গঞ্জের সুভাষগঞ্জে বেশ কিছু বাড়িতে এই কুলো, ঝুড়ি তৈরি ও বিক্রি করেই চলে শিল্পীদের জীবিকা।
তবে শিল্পীদের কথা অনুযায়ী এরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে মেলা খেলারও যে প্রয়োজন আছে তা শিল্পীদের কথাতেই একরকম পরিষ্কার। অন্যথায় তাদের পথে বসার জোগার।
ফোর্টিন টাইমলাইন, রায়গঞ্জ, উত্তর দিনাজপুর।